পৌরসভা নির্বাচন : দ্বিতীয় ধাপে বিজয়ী যারা

প্রকাশিত: ১০:০৭ পূর্বাহ্ণ, জানুয়ারি ১৭, ২০২১

শ্যামলীনিউজ ডেস্ক : স্থানীয় সরকার পরিষদের শক্তিশালী স্তর পৌরসভা ভোটের দ্বিতীয় ধাপে আওয়ামী লীগ বিশাল বিজয় পেয়েছে। শনিবার অনুষ্ঠিত ৬০ পৌরসভার মধ্যে ৪৪টিতে আওয়ামী লীগ জয়ী হয়েছে। অন্যদিকে বিএনপি মনোনীত ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন মাত্র ৪টিতে। এ ছাড়া জাপা একটিতে ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ একটিতে এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী জয়ী হয়েছেন ৭টিতে। পাবনার সুজানগরে সীমানা জটিলতায় শেষ মুহূর্তে ভোট আটকে গেছে।
সারাদেশের প্রতিনিধি ও সংবাদদাতাদের পাঠানো তথ্যানুযায়ী বিজয়ী হয়েছেন মাগুরা পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী খুরশিদ হায়দার টুটুল, মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে আওয়ামী লীগের জুয়েল আহমদ, ঢাকার সাভারে আওয়ামী লীগের আব্দুল গনি, দিনাজপুর পৌরসভায় বিএনপি সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম, দিনাজপুরের বিরামপুরে আওয়ামী লীগের আক্কাস আলী, বীরগঞ্জে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মোশাররফ হোসেন বাবুল, পাবনার ভাঙ্গুড়ায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আওয়ামী লীগের গোলাম হাসনাইন রাসেল, ফরিদপুরে আওয়ামী লীগের প্রার্থী খ ম কামরুজ্জামান মালেক ও ঈশ্বরদীতে আওয়ামী লীগ ইসাহাক হোসেন মালিথা।
সাঁথিয়ায় আওয়ামী লীগের মাহবুবুর রহমান বাচ্চু, রাজশাহীর কাকনহাটে আওয়ামী লীগের একেএম আতাউর রহমান, বাগমারায় (ভবানীগঞ্জ) আওয়ামী লীগের আব্দুল মালেক, আড়ানিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মুক্তার আলী, সুনামগঞ্জ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের নাদের বখত, ছাতক পৌরসভায় আওয়ামী লীগের আবুল কালাম, জগন্নাথপুর পৌরসভায় বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী আক্তার হোসেন, নওগাঁ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের রেজউল কবির চৌধুরী, নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে আওয়ামী লীগের লতিফুর রহমান রতন, কেন্দুয়ায় আওয়ামী লীগের আসাদুল হক ভুঁইয়া ও চট্টগ্রামের সন্দ্বীপে আওয়ামী লীগের মোক্তাদির মাওলা সেলিম।
সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে আওয়ামী লীগের আব্দুল হান্নান তালুকদার, কুষ্টিয়া সদরে আওয়ামী লীগের আনোয়ার আলী, ভেড়ামারায় জাসদের আনোয়ার কবীর টুটুল, মিরপুরে আওয়ামী লীগের এনামুল হক মালিথা, কুমারখালীতে আওয়ামী লীগের সামসুজ্জামান অরুণ, মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় আওয়ামী লীগের অধ্যক্ষ সিপার উদ্দিন আহমেদ, নারায়ণগঞ্জের তারাব পৌরসভায় আওয়ামী লীগের হাসিনা গাজী, শরীয়তপুর সদরে আওয়ামী লীগের পারভেজ আলী, কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মোহাম্মদ হোসেন ফাকু, গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে জাতীয় পার্টির আব্দুর রশীদ রেজা সরকার ও দিনাজপুর সদরে বিএনপির সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম।
হবিগঞ্জের মাধবপুর পৌরসভায় বিএনপির হাবিবুর রহমান, নবীগঞ্জ পৌরসভায় বিএনপির সাবির আহমেদ চৌধুরী, ফরিদপুরের বোয়ালমারী পৌরসভায় আওয়ামী লীগের সেলিম রেজা লিপন, ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া পৌরসভায় আওয়ামী লীগের গোলাম কিবরিয়া, নাটোরের নলডাঙ্গা পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মনিরুজ্জামান মনির, গুরুদাসপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের শাহনাজ আলী ও গোপালপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের রোকসানা মোর্তজা লিলি, বগুড়ার সারিয়াকান্দি পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মতিউর রহমান মতি, শেরপুর পৌরসভায় স্বতন্ত্র জানে আলম খোকা, উল্লাপাড়া পৌরসভায় আওয়ামী লীগের এসএম নজরুল ও বেলকুচি পৌরসভায় স্বতন্ত্র সাজ্জাদুল হক রেজা।
সুনামগঞ্জের ছাতক পৌরসভায় আওয়ামী লীগের আবুল কালাম চৌধুরী, জগন্নাথপুর পৌরসভায় স্বতন্ত্র আক্তার হোসেন, মেহেরপুরের গাংনী পৌরসভায় আওয়ামী লীগের আহমদ আলী, পিরোজপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের হাবিবুর রহমান মালেক, ঝিনাইদহের শৈলকূপায় আওয়ামী লীগের কাজী আশরাফুল আজম, খাগড়াছড়িতে আওয়ামী লীগের নির্মলেন্দু চৌধুরী, বান্দরবানের লামায় আওয়ামী লীগের জহিরুল ইসলাম, সিরাজগঞ্জের সদরে আওয়ামী লীগের সৈয়দ আবদুর রউফ মুক্তা ও রায়গঞ্জে আওয়ামী লীগের আবদুল্লাহ আল পাঠান।
টাঙ্গাইলের ধনবাড়ীতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মনিরুজ্জামান বকল, কুমিল্লার চান্দিনায় আওয়ামী লীগের শওকত হোসেন ভূঁইয়া, ফেনীর দাগনভূঞা আওয়ামী লীগের ওমর ফারুক খান, শরীয়তপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের পারভেজ রহমান জন, কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচরে আওয়ামী লীগের সৈয়দ হাসান সারওয়ার মহসীন, নরসিংদীর মনোহরদীতে (ইভিএম) আওয়ামী লীগের আমিনুর রশিদ সুজন, ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় আওয়ামী লীগের বিল্লাল হোসেন সরকার, বগুড়ার সান্তাহারে বিএনপির তোফাজ্জল হোসেন ভুট্টু নোয়াখালীর বসুরহাটে আওয়ামী লীগের আবদুল কাদের মির্জা ও বাগেরহাটের মোংলা পোর্টে আওয়ামী লীগের শেখ আব্দুর রহমান।