শেরপুর সদর উপজেলা নির্বাচনে নিরাপত্তায় থাকবে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর ৩ হাজার সদস্য

প্রকাশিত: ৪:২৭ অপরাহ্ণ, অক্টোবর ১৩, ২০১৯

স্টাফ রিপোর্টার ॥ ১৪ অক্টোবর সোমবার পঞ্চম উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের শেষ ধাপে শেরপুর সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ইলেক্টনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) এ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ইতোমধ্যে নির্বাচনের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে নির্বাচন অফিস। এজন্য কেন্দ্রে কেন্দ্রে নির্বাচনী সামগ্রী প্রেরণসহ নিরাপত্তায় পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি, আনসারসহ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর প্রায় ৩ হাজার সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া ইভিএমের কারিগরি সহায়তায় কেন্দ্রে কেন্দ্রে থাকছে সেনাসদস্য।
রবিবার (১৩ অক্টোবর) সকালে পুলিশ লাইন্স মাঠে পুলিশ, আর্মড পুলিশ, বিজিবি কমকর্তা ও আনসার কর্মকর্তাদের নিরাপত্তা বিষয়ক এক ব্রিফিং অনুষ্ঠিত হয়েছে। পুলিশ সুপার কাজী আশরাফুল আজীমের সভাপতিত্বে ওই ব্রিফিংয়ে বক্তব্য রাখেন জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা শুকুর মাহমুদ মিয়া। ওইসময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আমিনুল ইসলাম, সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (নালিতাবাড়ী সার্কেল) জাহাঙ্গীর আলম, ময়মনসিংহ-৩৯ বিজিবির সহকারী পরিচালক ও ভারপ্রাপ্ত এডজুড্যান্ট ইউনুস আলী, ডিআইও-১ মোহাম্মদ আবুল বাশার মিয়াসহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
জানা যায়, এবারের নির্বাচনে ১৪টি ইউনিয়ন পরিষদ ও ১টি পৌরসভার মোট ১৪০টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে ১১৮টিকেই গুরুত্বপূর্ণ (ঝুঁকিপূর্ণ) কেন্দ্র হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। অন্য ২২টি রয়েছে সাধারণ হিসেবে। তবে অবাধ, সুষ্ঠু ও নির্বিঘœ ভোট অনুষ্ঠানে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা মোতায়েন করা হয়েছে। এর মধ্যে প্রতি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে ৪ জন, সাধারণ কেন্দ্রে ৩ জন ও ১১টি স্ট্রাইকিং ফোর্সসহ প্রায় ১ হাজার পুলিশ সদস্য, ৩ প্লাটুন বিজিবি সদস্য, ৬টি র‌্যাবের টিম এবং প্রতি কেন্দ্রে ১২জন করে মোট ১৬৮০ জন আনসার সদস্য মোতায়েন থাকবে। নির্বাচনের মাঠে তৎপর থাকবে ২০ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও একজন জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের পৃথক পৃথক টিম। এছাড়া প্রতি কেন্দ্রে ২ জন করে সেনাসদস্যসহ একজন মেজরের নেতৃত্বে আরও একাধিক টিম ইভিএমের কারিগরি সহায়তাসহ সমন্বয়ের দায়িত্বে থাকবে। প্রতিটি কেন্দ্রে ১টি করে অতিরিক্ত ইভিএম থাকবে। এছাড়া নির্বাচন কমিশনের অধীনে জেলা প্রশাসন ও জেলা পুলিশের শীর্ষ কর্মকর্তারাও মাঠ তদারকিতে থাকবেন।
এদিকে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে রবিবার সকাল থেকে ইভিএম মেশিন, ল্যাপটপ, মনিটরসহ নির্বাচনী সামগ্রী প্রিজাইডিং অফিসার ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের মাধ্যমে বিভিন্ন কেন্দ্রে পৌঁছানো শুরু হয়েছে।
এ ব্যাপারে জেলার রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা শুকুর মাহমুদ মিঞা বলেন, অবাধ, সুষ্ঠু ও নির্বিঘœ ভোট অনুষ্ঠানে ইতোমধ্যে পর্যাপ্ত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যসহ মোতায়েনসহ সার্বিক প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। নির্বাচনে পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি ও আনসার সদস্যদের বাইরে সেনাসদস্যরা ইভিএমের কারিগরি সহায়তায় কাজ করবে।


রবিবার (১৩ অক্টোবর) সকালে পুলিশ লাইন্স মাঠে পুলিশ, আর্মড পুলিশ, বিজিবি কমকর্তা ও আনসার কর্মকর্তাদের নিরাপত্তা বিষয়ক এক ব্রিফিং অনুষ্ঠিত হয়েছে। পুলিশ সুপার কাজী আশরাফুল আজীমের সভাপতিত্বে ওই ব্রিফিংয়ে বক্তব্য রাখেন জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা শুকুর মাহমুদ মিয়া। ওইসময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আমিনুল ইসলাম, সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (নালিতাবাড়ী সার্কেল) জাহাঙ্গীর আলম, ময়মনসিংহ-৩৯ বিজিবির সহকারী পরিচালক ও ভারপ্রাপ্ত এডজুড্যান্ট ইউনুস আলী, ডিআইও-১ মোহাম্মদ আবুল বাশার মিয়াসহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
জানা যায়, এবারের নির্বাচনে ১৪টি ইউনিয়ন পরিষদ ও ১টি পৌরসভার মোট ১৪০টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে ১১৮টিকেই গুরুত্বপূর্ণ (ঝুঁকিপূর্ণ) কেন্দ্র হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। অন্য ২২টি রয়েছে সাধারণ হিসেবে। তবে অবাধ, সুষ্ঠু ও নির্বিঘœ ভোট অনুষ্ঠানে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা মোতায়েন করা হয়েছে। এর মধ্যে প্রতি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে ৪ জন, সাধারণ কেন্দ্রে ৩ জন ও ১১টি স্ট্রাইকিং ফোর্সসহ প্রায় ১ হাজার পুলিশ সদস্য, ৩ প্লাটুন বিজিবি সদস্য, ৬টি র‌্যাবের টিম এবং প্রতি কেন্দ্রে ১২জন করে মোট ১৬৮০ জন আনসার সদস্য মোতায়েন থাকবে। নির্বাচনের মাঠে তৎপর থাকবে ২০ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও একজন জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের পৃথক পৃথক টিম। এছাড়া প্রতি কেন্দ্রে ২ জন করে সেনাসদস্যসহ একজন মেজরের নেতৃত্বে আরও একাধিক টিম ইভিএমের কারিগরি সহায়তাসহ সমন্বয়ের দায়িত্বে থাকবে। প্রতিটি কেন্দ্রে ১টি করে অতিরিক্ত ইভিএম থাকবে। এছাড়া নির্বাচন কমিশনের অধীনে জেলা প্রশাসন ও জেলা পুলিশের শীর্ষ কর্মকর্তারাও মাঠ তদারকিতে থাকবেন।
এদিকে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে রবিবার সকাল থেকে ইভিএম মেশিন, ল্যাপটপ, মনিটরসহ নির্বাচনী সামগ্রী প্রিজাইডিং অফিসার ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের মাধ্যমে বিভিন্ন কেন্দ্রে পৌঁছানো শুরু হয়েছে।
এ ব্যাপারে জেলার রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা শুকুর মাহমুদ মিঞা বলেন, অবাধ, সুষ্ঠু ও নির্বিঘœ ভোট অনুষ্ঠানে ইতোমধ্যে পর্যাপ্ত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যসহ মোতায়েনসহ সার্বিক প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। নির্বাচনে পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি ও আনসার সদস্যদের বাইরে সেনাসদস্যরা ইভিএমের কারিগরি সহায়তায় কাজ করবে।

উল্লেখ্য, এবারের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টিসহ মোট ৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। আর পুরুষ ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ৫ জন ও মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ২ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এ উপজেলার ১৪ ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় মোট ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ৬১ হাজার ২৮২ জন। তন্মধ্যে পুরুষ ১ লাখ ৭৯ হাজার ৬৭৭ জন এবং মহিলা ভোটার ১ লাখ ৮১ হাজার ৬০৫ জন। মোট ১৪০ ভোটকেন্দ্রের ভোটকক্ষ সংখ্যা ৯৫৩ টি।