জাতীয় নিরাপত্তা সেলের প্রধান নির্বাহী হলেন আছাদুজ্জামান মিয়া অনলাইন ডেস্ক অনলাইন ডেস্ক প্রকাশিত: ১০:৩০ অপরাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ৩, ২০১৯ শ্যামলী নিউজ ডেস্ক ॥ দেশের সার্বিক নিরাপত্তা, স্থিতিশীলতা ও গোয়েন্দা তথ্য সমন্বয়ের জন্য গঠন করা হচ্ছে জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিল। নবগঠিত প্রতিষ্ঠানটির অফিস হবে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে। মন্ত্রিপরিষদের সিনিয়র সদস্য, গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর শীর্ষ কর্মকর্তা, পুলিশ-র্যাবের গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে পরিচালিত হবে এটি। ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়াকে জাতীয় নিরাপত্তা সেলের প্রধান নির্বাহী পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিয়েছে সরকার । আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর তথা যোগদানের তারিখ থেকে তিন বছরের জন্য তিনি এ নিয়োগ পেলেন। মঙ্গলবার সরকারের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের চুক্তি ও বৈদেশিক নিয়োগ শাখা এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ডিএমপি কমিশনার হিসেবে এক মাসের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের মেয়াদ শেষে অর্থাৎ আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর যোগদান থেকে তিন বছরের জন্য তাকে জাতীয় নিরাপত্তা সেলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা পদে নিয়োগ দেওয়া হলো। এ নিয়োগের শর্তাবলী অনুমোদিত চুক্তিপত্রের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে। একইসঙ্গে জনস্বার্থের এই আদেশ শিগগির বাস্তবায়ন করা হবে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, উন্নত দেশের আদলে গঠিত জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলে মন্ত্রিসভার সিনিয়র সদস্য এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি যুক্ত থাকবেন। নানা চ্যালেঞ্জ পার করে সবচেয়ে বেশি সময় ডিএমপি কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করায় আছাদুজ্জামান মিয়ার ওপর আস্থা রাখতে চাইছে সরকারের নীতিনির্ধারণী মহল। তারই ধারাবাহিকতায় তাকে জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের মতো গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় দায়িত্ব দিতে যাচ্ছে সরকার। নিরাপত্তাবিষয়ক যে কোনো সিদ্ধান্ত দ্রুততম সময়ের মধ্যে নেওয়াসহ জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ নানা বিষয়ে কাজ করবে জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিল। দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা, বহির্বিশ্বের সম্ভাব্য হুমকি মোকাবিলাসহ জঙ্গিবাদের মতো বিষয় নিয়েও কাজ করবে জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিল। এর আগে প্রায় সাড়ে চার বছর ডিএমপি কমিশনার হিসেবে সফলতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করার পর গত ১৪ আগস্ট থেকে একই পদে এক মাসের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পান আছাদুজ্জামান মিয়া। এ হিসেবে ১৩ সেপ্টেম্বর তার এ নিয়োগের মেয়াদ শেষ হচ্ছে। গত ১৩ আগস্ট জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় একটি প্রজ্ঞাপনে সম্প্রতি অবসরোত্তর ছুটিতে যাওয়া এই কমিশনারকে আবারও একই পদে নিয়োগ দেয়। ২০১৫ সালের ৭ জানুয়ারি ডিএমপির কমিশনার হিসেবে যোগ দেন আছাদুজ্জামান মিয়া। চার বছর সাত মাসেরও বেশি সময় ধরে তিনি এ দায়িত্ব পালন করেন। গত ১৩ আগস্ট ছিল তার চাকরির শেষ দিন। কিন্তু সরকার তাকে পুনরায় চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়ায় তার এখনও অবসর নেওয়া হচ্ছে না। এদিকে, আছাদুজ্জামান মিয়া দায়িত্বে থাকাকালীনই ডিএমপি কমিশনার হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) প্রধান ও অতিরিক্ত মহাপুলিশ পরিদর্শক (আইজিপি) মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম। জাতীয় নিরাপত্তা সেলের প্রধান নির্বাহী হলেন আছাদুজ্জামান মিয়া শ্যামলী নিউজ ডেস্ক ॥ দেশের সার্বিক নিরাপত্তা, স্থিতিশীলতা ও গোয়েন্দা তথ্য সমন্বয়ের জন্য গঠন করা হচ্ছে জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিল। নবগঠিত প্রতিষ্ঠানটির অফিস হবে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে। মন্ত্রিপরিষদের সিনিয়র সদস্য, গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর শীর্ষ কর্মকর্তা, পুলিশ-র্যাবের গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে পরিচালিত হবে এটি। ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়াকে জাতীয় নিরাপত্তা সেলের প্রধান নির্বাহী পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিয়েছে সরকার । আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর তথা যোগদানের তারিখ থেকে তিন বছরের জন্য তিনি এ নিয়োগ পেলেন। মঙ্গলবার সরকারের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের চুক্তি ও বৈদেশিক নিয়োগ শাখা এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ডিএমপি কমিশনার হিসেবে এক মাসের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের মেয়াদ শেষে অর্থাৎ আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর যোগদান থেকে তিন বছরের জন্য তাকে জাতীয় নিরাপত্তা সেলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা পদে নিয়োগ দেওয়া হলো। এ নিয়োগের শর্তাবলী অনুমোদিত চুক্তিপত্রের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে। একইসঙ্গে জনস্বার্থের এই আদেশ শিগগির বাস্তবায়ন করা হবে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, উন্নত দেশের আদলে গঠিত জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলে মন্ত্রিসভার সিনিয়র সদস্য এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি যুক্ত থাকবেন। নানা চ্যালেঞ্জ পার করে সবচেয়ে বেশি সময় ডিএমপি কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করায় আছাদুজ্জামান মিয়ার ওপর আস্থা রাখতে চাইছে সরকারের নীতিনির্ধারণী মহল। তারই ধারাবাহিকতায় তাকে জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের মতো গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় দায়িত্ব দিতে যাচ্ছে সরকার। নিরাপত্তাবিষয়ক যে কোনো সিদ্ধান্ত দ্রুততম সময়ের মধ্যে নেওয়াসহ জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ নানা বিষয়ে কাজ করবে জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিল। দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা, বহির্বিশ্বের সম্ভাব্য হুমকি মোকাবিলাসহ জঙ্গিবাদের মতো বিষয় নিয়েও কাজ করবে জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিল। এর আগে প্রায় সাড়ে চার বছর ডিএমপি কমিশনার হিসেবে সফলতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করার পর গত ১৪ আগস্ট থেকে একই পদে এক মাসের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পান আছাদুজ্জামান মিয়া। এ হিসেবে ১৩ সেপ্টেম্বর তার এ নিয়োগের মেয়াদ শেষ হচ্ছে। গত ১৩ আগস্ট জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় একটি প্রজ্ঞাপনে সম্প্রতি অবসরোত্তর ছুটিতে যাওয়া এই কমিশনারকে আবারও একই পদে নিয়োগ দেয়। ২০১৫ সালের ৭ জানুয়ারি ডিএমপির কমিশনার হিসেবে যোগ দেন আছাদুজ্জামান মিয়া। চার বছর সাত মাসেরও বেশি সময় ধরে তিনি এ দায়িত্ব পালন করেন। গত ১৩ আগস্ট ছিল তার চাকরির শেষ দিন। কিন্তু সরকার তাকে পুনরায় চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়ায় তার এখনও অবসর নেওয়া হচ্ছে না। এদিকে, আছাদুজ্জামান মিয়া দায়িত্বে থাকাকালীনই ডিএমপি কমিশনার হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) প্রধান ও অতিরিক্ত মহাপুলিশ পরিদর্শক (আইজিপি) মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম। Related posts:সাংবাদিক রাহাত খান আর নেইযেভাবেই হোক গ্যাং কালচার নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে: র্যাব ডিজিবৃষ্টি আরও ৩ দিন Post Views: ২৩৬ SHARES জাতীয় বিষয়: