কমল এলপি গ্যাসের দর, ১২ কেজি ১১৭৮ টাকা অনলাইন ডেস্ক অনলাইন ডেস্ক প্রকাশিত: ২:০৩ অপরাহ্ণ, জানুয়ারি ৩, ২০২২ জানুয়ারি মাসে এলপিজির (১২ কেজি) দাম কমিয়ে ১১৭৮ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। যা ডিসেম্বর মাসে ছিল ১২২৮ টাকা। যানবাহনে ব্যবহৃত অটোগ্যাস লিটার প্রতি ৫৪.৭৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ৩ জানুয়ারি সোমবার বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) নতুন এই দর ঘোষণা দিয়েছে। ভার্চুয়াল এই দর ঘোষণা অনুষ্ঠানে অংশ নেন বিইআরসি চেয়ারম্যান আব্দুল জলিল, কমিশনের সদস্য মকবুল ই-এলাহী চৌধুরী, মোহাম্মদ আবু ফারুক, মোহাম্মদ বজলুর রহমান ও মো. কামরুজ্জামান। ঘোষিত দর সন্ধ্যা ৬টা থেকে কার্যকর হবে। ঘোষিত দর যথাযথভাবে কার্যকর না হওয়া প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে বিইআরসি চেয়ারম্যান বলেন, কোন জিনিস সাচটেইন করতে হলে কিছুটা সময়ের প্রয়োজন হয়। একটা সেক্টর বলতে গেলে পুরোপুরি বেসরকারি নির্ভর। তাই কিছুটা সময় লাগা স্বাভাবিক। আমার মনে হয় ভোক্তারা বিব্রত হলে, কোথাও না কোথাও থেকে আপত্তি উঠতো, আমাদের কাছে তেমন খবর আসে নি। আমাদের পরিচালক (গ্যাস) দর কার্যকর করার জন্য টেলিফোনে জেলা প্রশাসকদের সঙ্গে কথা বলবে। জ্বালানি মন্ত্রণালয় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করার জন্য নির্দেশ দেবে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়। পাশাপাশি বিইআরসিও কিছু অভিযান পরিচালনা করবে। গত বছরের ১২ এপ্রিল প্রথমবারের মতো এলপি গ্যাসের দর ঘোষণা করে বিইআরসি। তখন বলা হয়েছিল আমদানি নির্ভর এই জ্বালানির সৌদি রাষ্ট্রীয় কোম্পানি আরামকো ঘোষিত দরকে ভিত্তি মূল্য ধরা হবে। সৌদির দর উঠানামা করলে ভিত্তিমূল্য উঠানামা করবে। অন্যান্য কমিশন অপরিবর্তিত থাকবে। ডিসেম্বর মাসে সৌদি সিপির দর ছিল প্রোপেন ৭৯৫ ডলার ও বিউটেন ৭৫০ ডলার। যা চলতি মাসে কমে যথাক্রমে মেট্রিক টন ৭৪০ ও ৭১০ ডলারে বিক্রি হচ্ছে। ঘোষণার পর থেকে প্রতিমাসে এলপিজির দর ঘোষণা করে আসছে বিইআরসি। কিন্তু বাস্তবে সেই দরের পুরোপুরি প্রতিফলন হচ্ছে না। কোথায় বেশি দরে আবার ক্ষেত্র বিশেষে কম দরে বিক্রি খবর মিলেছে। ১২ এপ্রিলের আগে এলপিজির দর ছিল কোম্পানিগুলোর ইচ্ছাধীন। Related posts:কোনও রোহিঙ্গাই এনআইডি পাননি: এনআইডি ডিজিএসএসসি ও সমমানে পাসের হার ৯৩.৫৮ শতাংশট্রানজিট নিয়ে ওমরাহ করতে পারবেন বাংলাদেশিরা Post Views: ১৯৮ SHARES জাতীয় বিষয়: